অলিভ অয়েল তেল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চেলে খুব জনপ্রিয় এক খাদ্য পণ্য। বিভিন্নভাবে দৈনন্দিন এক ব্যবহার্য সামগ্রি। ইহা ফ্যাট জাতীয় খাদ্য যা এন্টি অক্সিডেন্টে খুবই সমৃদ্ধ। এর ফ্যাট প্রধানত: মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড দিয়ে গঠিত। যা বিশেষজ্ঞগণের নিকট স্বাস্থ্যসম্মত ও উপকারি ফ্যাট হিসাবে বিবেচিত।
অনেকেই সরাসরি খান। স্যালাডে তো ব্যবহার করা হয়ই। এছাড়াও মধ্যপ্রাচ্ছে অনেকেই সুস্থ থাকতে নিয়ম করে ১.৪ কাপ খান। তবে প্রতিদিন ৬০ এল এর বেশি অলিভ অয়েল খাওয়া একদমই কিন্তু ঠিক নয়। এছাড়াও অলিভ অয়েলে রান্না করলে শরীরের ডিটক্সিফিকেশন ভালো হয়। সেই সঙ্গে যাঁরা ওজন কমাতে চাইছেন, যাঁদর পেটের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্যেও খুব ভালো। রান্নার ক্ষেত্রে অবশ্যই তাপমাত্রা নজরে রাখবেন।
রান্না করে খাওয়ার বদলে অলিভ অয়েল সরাসরি খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ তাপে এই তেলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এই তেলে একমাত্র সালো ফ্রাই ছাড়া আর কিছুই করা ঠিক নয়। সব রান্না এই তেলে করলে বরং উপকারের থেকে সমস্যা বেশি।
সম্প্রতি প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, দুর্বল হার্টের জন্য জ্বালানি হিসেবে প্রয়োজনীয় চর্বির জোগান দেয় অলিভ অয়েল। এক্সট্রা ভার্জিন অয়েলের সঙ্গে রোজমেরি পাতার সংমিশ্রণে বানানো এই উপাদান হৃদযন্ত্রের জন্য বেশ উপকারী। ছোট একটি কড়াইয়ে দেড় কাপ এক্সট্রা ভার্জিন অয়েল, ৮-১০টি শুকনা রোজমেরি পাতা, সামান্য সি সল্ট ও গোলমরিচ নিন। এরপর ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে ছেঁকে নিয়ে বোতলে রাখুন। এরপর সালাদ, স্যুপসহ অন্যান্য পছন্দের খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করুন।
অলিভ অয়েল নাক ডাকা বন্ধ করতে সাহায্য করে থাকে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক চুমুক খেয়ে নিন। এটি আপনার গলার পেশীকে পিচ্ছিল করে থাকে এবং নাক ডাকা বন্ধ করে দেয়।
রান্না করে খাওয়ার বদলে অলিভ অয়েল সরাসরি খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ তাপে এই তেলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এই তেলে একমাত্র সালো ফ্রাই ছাড়া আর কিছুই করা ঠিক নয়। সব রান্না এই তেলে করলে বরং উপকারের থেকে সমস্যা বেশি।