Business Talk

জেনে নিন মধুর হাজারো গুণাগুণ

মধু পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর কিন্তু মধু খেলে কি কি উপকার হয় তা হয়তো অনেকেই জানেন না।আজকে আমরা আপনাদের সাথে সেই মধুর বিষয় নিয়েই আলোচনা করব।

মধু মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি মিষ্টি ও ঘন তরুল পদার্থ যা মৌচাকে সংরক্ষণ করে। বেশিরভাগ মধু সংরক্ষণ করা হয় সুন্দরবনের কেউড়া গাছের ফুল থেকে।

পবিত্র কোরআনে মধুর ওষুধিগুণ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, কোরআনে একটি সূরার নাম ‘নাহল’ অর্থাৎ মধুমক্ষিকা। ওই সূরার ৭৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে। মধুর মধ্যে মানুষের শেফা রয়েছে। চৌদ্দ শ’ বছরেরও আগে যখন চিকিৎসাবিজ্ঞান এখনকার মতো অগ্রসর ছিল না, তখন আল্লাহপাক কোরআনের মাধ্যমে জানিয়ে দেন, মধু শেফা দানকারী।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধুর অনেক প্রশংসা করেছেন। ওষুধ হিসেবে মধু ব্যবহারের নির্দেশনাও দিয়েছেন।বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানেও মধুর উপকারিতার কথা বলা আছে।

মধুতে রয়েছে গ্লুকোজ, ফুক্টোজ এবং খনিজের মতো প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান। যেমন আয়রন, ফসফেট, পটাশিয়ামসহ অনেক। এক চামচ মধুতে ৬৪ গ্রাম ক্যালরি, ১৭ গ্রাম সুগার, ১৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার, ফ্যাটের পরিমাণ ০ গ্রাম যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের জাতীয় পুষ্টি ডাটাবেসে প্রমাণিত হয়।আরো আছে  ভিটামিন এ, বি, সি,বি কমপ্লেক্স।

মধুর উপকারিতার কথা জানলে অনেকে অবাক হবেন।মধু শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ওজন কমায় ও খাবারে অরুচি কমিয়ে খাবারের চাহিদা আগের থেকে অনেক গুন বাড়িয়ে দেয়।

 ত্বক ও মুখের যত্নে মধুর ব্যবহার খুবই উপকারী। অনেকের ত্বক শুষ্ক বা চামড়া ফেটে যায়, সে ক্ষেত্রে মধু ব্যাবহারের ফলে আপনার ত্বক হবে মসৃণ। তাছাড়া মধুতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যে কোন ধরনের সংক্রমণ হতে শরীরকে রক্ষা করে।মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওযয়া রোধ করে।  তা ছাড়া হাত কেটে যাওয়া, চামড়ায় ক্ষত সৃষ্টি, কাটা ঘা বা পোড়া স্থানে মধু ব্যবহার করা যেতে পারে।

মধুতে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মধু  হজমে সাহায্য করে  ফলে বদহজম,বুক, গলা জ্বালা দূর হয়। ডায়রিয়া,আমাশয় পেট খারাপের সমস্যা হলে মধু খেলে উপকৃত হবেন। ১ লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে পানিশূন্যতা রোধ হবে।তাছাড়া খাঁটি মধু যদি সকালবেলা খেতে পারেন তাহলে অম্বলের সমস্যা হবে না,মুখে টক ভাব দূর করে দেবে।

প্রাকৃতিকভাবে স্লিপিং এইড হিসেবে মধুর কার্যকারিতা ব্যাপক। অনেকের ঘুমে সমস্যা, ঘুম কম হয় অথবা পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে এক গ্লাস গরম দুধে এক চা চামচ মধু যোগ করে পান করুন। রাতে ভালো ঘুম হবে।

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর ব্যাবহার অতুলনীয়। আমরা প্রায়ই শুনি মিষ্টি জাতীয় জিনিস বেশি খেলে ব্রেন ভালো থাকে। আসলে মিষ্টি জাতীয় জিনিস সেবনে বিপাকীয় চাপকে বাধা দেয় এবং মস্তিষ্ককে শান্ত রাখতে সাহায্য করে, ফলে দীর্ঘকালীন স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে এবং বুদ্ধির জোর আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যাবে।  তাই ঘুমানোর আগে ১ চামচ মধু খেতে পারেন।

 শুকনা কাশি, গলা আটকে যাওয়া, গলা জ্বালা, এসব থেকে প্রতিকার পেতে হলে গরম পানির সাথে মধু সেবন করলেই এর উপকার পাওয়া যায়।

২ টেবিল চামচ মধু এবং তেল মিশ্রণ করে তা ১৫ মিনিট চুলে রেখে দিলেই খুশকির সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এতে শুষ্ক চুল হবে প্রাণবন্ত, মসৃণ ও নরম।

মধু আয়রনের অভাব পূরন করে এবং চোখ ভালো রেখে,দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মধুতে আছে ক্যালসিয়াম যা,দাঁত,হাড়,চুলের গোড়া শক্ত করে,নখের ঔজ্জল্যতা বৃদ্ধি করে, ভংগুরতা রোধ করে থাকে।তাছাড়া মধু পানির সাথে মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যাবহার করলে দাঁত ও মাড়ির ব্যাথা, প্রদাহ ও অন্যান্য রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

মধুর উপকারিতায় অনেকে মুগ্ধ হলেও ক্ষতিকর কিছু বিষয়ের উপর আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রথম ১২ মাস থেকে কম বয়সের বাচ্চাদের মধু খেতে দেয়া উচিত না। কারণ মধুতে যে ধূলিকণা রয়েছে তা বটুলিজমের কারণে ব্যাকটেরিয়া বহন করে যা শিশুদের জীবাণু প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে এবং অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া যাদের এলারজিক সমস্যা রয়েছে সে ক্ষেত্রে মধু না খাওয়াই ভালো। বয়স্ক যারা থাকেন তাদের ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়া সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ। মনে রাখতে হবে মধুর উপকারিতার পাশাপাশি মধুর অপকারিতা ও খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা ছাড়া বিকল্প কোন উপায় নেই ।

হজরত আবু হুরাইরা রা. বর্ণিত একটি হাদিস থেকে জানা যায়, হুজুর সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিনদিন সকাল বেলায় মধু চেটে পান করে তার কোনো কঠিন রোগব্যাধি হবে না।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বর্ণিত একটি হাদিসে আছে, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, তোমরা দুটি শেফাদানকারী বস্তুকে নিজেদের জন্য আবশ্যকীয় করে নাও। একটি মধু এবং অপরটি কোরআন। এই হাদিসের ব্যাখায় ব্যাখ্যাকাররা বলেছেন, মধু মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও দৈহিক রোগব্যাধি মুক্তির অব্যর্থ মহৌষধ আর কোরআন দুনিয়া ও আখেরাতে সাফল্যের জন্য অপরিহার্য।

হজরত নাফে রা. এর একটি বর্ণনায় জানা যায়, হজরত ইবনে ওমর রা. এর যখনই কোনো ফোঁড়া, পাচড়া বা অন্য কিছু বের হতো, তিনি তার ওপর মধু লাগিয়ে দিতেন এবং পবিত্র কোরআনের এই আয়াতটি পাঠ করতেন : তোমাদের মালিক মৌমাছিদের বার্তা দিয়েছেন, তোমরা ঘর বানাও পর্বতে ও বৃক্ষে আর মানুষের নির্মিত আশ্রয় বা স্থাপনায়। অত:পর সবধরনের ফলফলাদি থেকে আহার করো এবং তোমাদের মালিকের প্রদর্শিত পথগুলোতে শান্তিতে চলাচল করো। মৌমাছিদের পেট থেকে রঙ বেরঙয়ের পানীয় বের হয়। যার মধ্যে মানুষের শেফা ও রোগমুক্তি রয়েছে।

মধু পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর কিন্তু মধু খেলে কি কি উপকার হয় তা হয়তো অনেকেই জানেন না।আজকে আমরা আপনাদের সাথে সেই বিষয় নিয়েই আলোচনা করব।

মধু মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি মিষ্টি ও ঘন তরুল পদার্থ যা মৌচাকে সংরক্ষণ করে। বেশিরভাগ মধু সংরক্ষণ করা হয় সুন্দরবনের কেউড়া গাছের ফুল থেকে।

পবিত্র কোরআনে মধুর ওষুধিগুণ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, কোরআনে একটি সূরার নাম ‘নাহল’ অর্থাৎ মধুমক্ষিকা। ওই সূরার ৭৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে। মধুর মধ্যে মানুষের শেফা রয়েছে। চৌদ্দ শ’ বছরেরও আগে যখন চিকিৎসাবিজ্ঞান এখনকার মতো অগ্রসর ছিল না, তখন আল্লাহপাক কোরআনের মাধ্যমে জানিয়ে দেন, মধু শেফা দানকারী।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধুর অনেক প্রশংসা করেছেন। ওষুধ হিসেবে মধু ব্যবহারের নির্দেশনাও দিয়েছেন।বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানেও মধুর উপকারিতার কথা বলা আছে।

মধুতে রয়েছে গ্লুকোজ, ফুক্টোজ এবং খনিজের মতো প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান। যেমন আয়রন, ফসফেট, পটাশিয়ামসহ অনেক। এক চামচ মধুতে ৬৪ গ্রাম ক্যালরি, ১৭ গ্রাম সুগার, ১৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার, ফ্যাটের পরিমাণ ০ গ্রাম যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের জাতীয় পুষ্টি ডাটাবেসে প্রমাণিত হয়।আরো আছে  ভিটামিন এ, বি, সি,বি কমপ্লেক্স।

মধুর উপকারিতার কথা জানলে অনেকে অবাক হবেন।মধু শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ওজন কমায় ও খাবারে অরুচি কমিয়ে খাবারের চাহিদা আগের থেকে অনেক গুন বাড়িয়ে দেয়।

 ত্বক ও মুখের যত্নে মধুর ব্যবহার খুবই উপকারী। অনেকের ত্বক শুষ্ক বা চামড়া ফেটে যায়, সে ক্ষেত্রে মধু ব্যাবহারের ফলে আপনার ত্বক হবে মসৃণ। তাছাড়া মধুতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যে কোন ধরনের সংক্রমণ হতে শরীরকে রক্ষা করে।মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওযয়া রোধ করে।  তা ছাড়া হাত কেটে যাওয়া, চামড়ায় ক্ষত সৃষ্টি, কাটা ঘা বা পোড়া স্থানে মধু ব্যবহার করা যেতে পারে।

মধুতে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মধু  হজমে সাহায্য করে  ফলে বদহজম,বুক, গলা জ্বালা দূর হয়। ডায়রিয়া,আমাশয় পেট খারাপের সমস্যা হলে মধু খেলে উপকৃত হবেন। ১ লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে পানিশূন্যতা রোধ হবে।তাছাড়া খাঁটি মধু যদি সকালবেলা খেতে পারেন তাহলে অম্বলের সমস্যা হবে না,মুখে টক ভাব দূর করে দেবে।

প্রাকৃতিকভাবে স্লিপিং এইড হিসেবে মধুর কার্যকারিতা ব্যাপক। অনেকের ঘুমে সমস্যা, ঘুম কম হয় অথবা পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে এক গ্লাস গরম দুধে এক চা চামচ মধু যোগ করে পান করুন। রাতে ভালো ঘুম হবে।

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর ব্যাবহার অতুলনীয়। আমরা প্রায়ই শুনি মিষ্টি জাতীয় জিনিস বেশি খেলে ব্রেন ভালো থাকে। আসলে মিষ্টি জাতীয় জিনিস সেবনে বিপাকীয় চাপকে বাধা দেয় এবং মস্তিষ্ককে শান্ত রাখতে সাহায্য করে, ফলে দীর্ঘকালীন স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে এবং বুদ্ধির জোর আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যাবে।  তাই ঘুমানোর আগে ১ চামচ মধু খেতে পারেন।

 শুকনা কাশি, গলা আটকে যাওয়া, গলা জ্বালা, এসব থেকে প্রতিকার পেতে হলে গরম পানির সাথে মধু সেবন করলেই এর উপকার পাওয়া যায়।

২ টেবিল চামচ মধু এবং তেল মিশ্রণ করে তা ১৫ মিনিট চুলে রেখে দিলেই খুশকির সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এতে শুষ্ক চুল হবে প্রাণবন্ত, মসৃণ ও নরম।

মধু আয়রনের অভাব পূরন করে এবং চোখ ভালো রেখে,দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মধুতে আছে ক্যালসিয়াম যা,দাঁত,হাড়,চুলের গোড়া শক্ত করে,নখের ঔজ্জল্যতা বৃদ্ধি করে, ভংগুরতা রোধ করে থাকে।তাছাড়া মধু পানির সাথে মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যাবহার করলে দাঁত ও মাড়ির ব্যাথা, প্রদাহ ও অন্যান্য রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

মধুর উপকারিতায় অনেকে মুগ্ধ হলেও ক্ষতিকর কিছু বিষয়ের উপর আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রথম ১২ মাস থেকে কম বয়সের বাচ্চাদের মধু খেতে দেয়া উচিত না। কারণ মধুতে যে ধূলিকণা রয়েছে তা বটুলিজমের কারণে ব্যাকটেরিয়া বহন করে যা শিশুদের জীবাণু প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে এবং অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া যাদের এলারজিক সমস্যা রয়েছে সে ক্ষেত্রে মধু না খাওয়াই ভালো। বয়স্ক যারা থাকেন তাদের ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়া সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ। মনে রাখতে হবে মধুর উপকারিতার পাশাপাশি মধুর অপকারিতা ও খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা ছাড়া বিকল্প কোন উপায় নেই ।

হজরত আবু হুরাইরা রা. বর্ণিত একটি হাদিস থেকে জানা যায়, হুজুর সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিনদিন সকাল বেলায় মধু চেটে পান করে তার কোনো কঠিন রোগব্যাধি হবে না।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বর্ণিত একটি হাদিসে আছে, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, তোমরা দুটি শেফাদানকারী বস্তুকে নিজেদের জন্য আবশ্যকীয় করে নাও। একটি মধু এবং অপরটি কোরআন। এই হাদিসের ব্যাখায় ব্যাখ্যাকাররা বলেছেন, মধু মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও দৈহিক রোগব্যাধি মুক্তির অব্যর্থ মহৌষধ আর কোরআন দুনিয়া ও আখেরাতে সাফল্যের জন্য অপরিহার্য।

হজরত নাফে রা. এর একটি বর্ণনায় জানা যায়, হজরত ইবনে ওমর রা. এর যখনই কোনো ফোঁড়া, পাচড়া বা অন্য কিছু বের হতো, তিনি তার ওপর মধু লাগিয়ে দিতেন এবং পবিত্র কোরআনের এই আয়াতটি পাঠ করতেন : তোমাদের মালিক মৌমাছিদের বার্তা দিয়েছেন, তোমরা ঘর বানাও পর্বতে ও বৃক্ষে আর মানুষের নির্মিত আশ্রয় বা স্থাপনায়। অত:পর সবধরনের ফলফলাদি থেকে আহার করো এবং তোমাদের মালিকের প্রদর্শিত পথগুলোতে শান্তিতে চলাচল করো। মৌমাছিদের পেট থেকে রঙ বেরঙয়ের পানীয় বের হয়। যার মধ্যে মানুষের শেফা ও রোগমুক্তি রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *